অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে জল সমস্যা, বিধায়ক ও সাংসদ তহবিলের সাহায্য নিতে পরামর্শ - Aaj Bikel News | Latest Bengali News Bangla News, বাংলা খবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, তৃণমূল, বিজেপি খবর

Breaking

Aaj Bikel News | Latest Bengali News Bangla News, বাংলা খবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, তৃণমূল, বিজেপি খবর

Aaj Bikel is currently West Bengal's leading, popular, authentic and trustworthy digital media. Aaj Bikel News has become the voice of crores of readers and viewers.

রবিবার, ১১ মে, ২০২৫

অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে জল সমস্যা, বিধায়ক ও সাংসদ তহবিলের সাহায্য নিতে পরামর্শ

অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে জল সমস্যা, বিধায়ক  ও সাংসদ তহবিলের সাহায্য নিতে পরামর্শ

 দক্ষিণ ২৪ পরগনা: রাজ্যের যেসব অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র নিজস্ব বাড়ি বা জমিতে চলছে, সেগুলির একটা বড় অংশে পানীয় জলের কোনও ব্যবস্থা নেই। সূত্রের খবর, সংখ্যাটা ১০ হাজারের বেশি। এই সমস্যা বহুদিনের। এই ধরনের কেন্দ্রগুলিতে এবার পানীয় জলের সংযোগ দিতে উদ্যোগী হল রাজ্যের নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ দপ্তর। এই মর্মে একটি ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর’ (এসওপি) দিয়েছে তারা। 

ইতিমধ্যে তা  জেলায় জেলায় পাঠানো হয়েছে। পঞ্চায়েত দপ্তরের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে জলের লাইন বসানোর বিষয়টি আগেই ঠিক হয়েছিল। এবার এই কাজের খরচ জোগাড় সংক্রান্ত উপায়ও বলে দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, জলের লাইন সংযোগ বাবদ আর্থিক খরচ জোগাড়ের ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধিদের সাহায্য নেওয়া যাবে। এসওপিতে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে সাংসদ, বিধায়কদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে টাকা চাইতে পারে সংশ্লিষ্ট ব্লক বা জেলা। অর্থসাহায্য করলে, সেই সংক্রান্ত সম্মতিপত্র দিতে হবে বিধায়ক বা সাংসদকে।


জেলা ও ব্লক স্তরের আধিকারিকদের বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। যেখানে জলের কোনও ব্যবস্থা নেই, সেখানে পাইপলাইন বসানো যাবে কি না, তা দেখতে হবে ব্লক প্রশাসনকেই। তবে কোনও কেন্দ্রের নিজস্ব জায়গা যদি না থাকে অথবা আইনি কারণে বা স্থানীয়ভাবে জটিলতা থাকে, তাহলে এই কাজ করা যাবে না। জেলাস্তরে জেলাশাসকের নেতৃত্বে কমিটি গড়ার কথা এসওপিতে বলা হয়েছে। গোটা জেলায় এই কাজ সম্পন্ন হচ্ছে কি না, তা দেখার দায়িত্ব এই কমিটির। 

যেসব কেন্দ্রে জলের লাইনের সংযোগ দিতে হবে, তার একটি ডিপিআর ও  আনুমানিক খরচের হিসেব তৈরি করবেন বিডিওরা। সেটি অনুমোদনের জন্য ওই জেলার কমিটিতে পেশ করতে হবে। জলের লাইনের কাজ শেষ হয়ে গেলে শংসাপত্র দিতে হবে ব্লক প্রশাসনকে। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে সমাজকল্যাণ দপ্তরের পদস্থ কর্তাদের সঙ্গে রাজ্যের প্রতিটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শৌচাগার ও পানীয় জলের ব্যবস্থাপনা নিয়ে বৈঠক করেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Loading...