বাংলার সব বাড়িতেই জগন্নাথদেবের প্রসাদ, প্রস্তুতি বৈঠকে ফের স্পষ্ট করল রাজ্য - Aaj Bikel News | Latest Bengali News Bangla News, বাংলা খবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, তৃণমূল, বিজেপি খবর

Breaking

Aaj Bikel News | Latest Bengali News Bangla News, বাংলা খবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, তৃণমূল, বিজেপি খবর

Aaj Bikel is currently West Bengal's leading, popular, authentic and trustworthy digital media. Aaj Bikel News has become the voice of crores of readers and viewers.

রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫

বাংলার সব বাড়িতেই জগন্নাথদেবের প্রসাদ, প্রস্তুতি বৈঠকে ফের স্পষ্ট করল রাজ্য

 


 

কলকাতা: মঙ্গলবার থেকে বাড়ি বাড়ি দীঘার জগন্নাথ মন্দিরের প্রসাদ বিতরণ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। ‘দুয়ারে রেশন’-এর পরিকাঠামো ব্যবহার করে প্রসাদ বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। তার আগে জেলায় জেলায় প্রস্তুতির হাল খতিয়ে দেখলেন খাদ্য ও তথ্য-সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী-আমলারা। শনিবার বিকেলে প্রত্যেক জেলাশাসকের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ, দপ্তরের সচিব পারভেজ আহমেদ সিদ্দিকি, তথ্য ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন এবং এই দপ্তরের সচিব শান্তনু বসু। প্রায় এক ঘন্টা ধরে চলা বৈঠকে প্রসাদ বিতরণ সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা হয়। রাজ্যের প্রতিটি বাড়িতে প্রসাদ পাঠানো হবে। প্রসাদের মাপ ও গুণমান নিয়েও কোনওরকম আপস করতে রাজি নয় প্রশাসন। তাই সব জেলাতেই ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকরা প্রসাদের নমুনা যাচাই করে দেখছেন। তাঁদের সবুজ সঙ্কেত মিললে তবেই প্রসাদ তৈরির চূড়ান্ত পর্বে এগচ্ছেন কারিগররা। 


সূত্রের খবর, রাজ্যের প্রতিটি বাড়িতেই প্রসাদের বাক্স দেওয়া হবে কি না, এদিন কয়েকজন জেলাশাসক তা জানতে চেয়েছিলেন। তাঁদের জানানো হয়েছে, রাজ্যের প্রতিটি বাড়িতেই পৌঁছবে প্রসাদের বাক্স। প্রথম পর্যায়ে বিতরণ কর্মসূচি শেষ হলে বোঝা যাবে, কোন কোন বাড়িতে এখনও প্রসাদ পৌঁছয়নি। সেরকম বাড়িগুলিতে দ্বিতীয় পর্যায়ে উদ্যোগ নিয়ে পাঠানো হবে জগন্নাথদেবের প্রসাদ। ইতিমধ্যে দীঘার মন্দিরে জগন্নাথদেবের শ্রীচরণে খোয়াক্ষীর ঠেকিয়ে তা ‘প্রসাদি’ করে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে জেলায় জেলায়। সেই খোয়াক্ষীর মিশিয়ে তৈরি হবে প্যাঁড়া ও গজা। এক-একটি জেলায় এই মিষ্টি তৈরির বরাত পেয়েছে ২৭ থেকে ৩০টি মিষ্টি প্রস্তুতকারক সংস্থা। প্যাঁড়া‌ ও গজা কী দিয়ে তৈরি হবে, তার মাপ কত হবে, ঠিক করে দেওয়া হয়েছে রাজ্যের তরফে। সেই মতো জেলায় তৈরি প্যাঁড়া‌ ও গজার নমুনা যাচাই চলছে জোরকদমে। ইতিমধ্যে প্রসাদের বাক্স এবং মন্দির ও জগন্নাথদেবের ছবি জেলায় জেলায় পৌঁছে গিয়েছে। উল্টোরথের মধ্যেই প্রসাদ বিতরণের কাজ শেষ করতে কোনও সমস্যা হবে না বলে মনে করছে প্রশাসনিক মহল।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Loading...