বেসরকারি সংস্থায় কর্মী নিয়োগে আশার আলো সমীক্ষায় - Aaj Bikel News | Latest Bengali News Bangla News, বাংলা খবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, তৃণমূল, বিজেপি খবর

Breaking

Aaj Bikel News | Latest Bengali News Bangla News, বাংলা খবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, তৃণমূল, বিজেপি খবর

Aaj Bikel is currently West Bengal's leading, popular, authentic and trustworthy digital media. Aaj Bikel News has become the voice of crores of readers and viewers.

শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫

বেসরকারি সংস্থায় কর্মী নিয়োগে আশার আলো সমীক্ষায়

বেসরকারি সংস্থায় কর্মী নিয়োগে আশার আলো সমীক্ষায়

 

কলকাতা: আগামী কয়েক মাসে নিয়োগের পথে হাঁটতে চলেছে বহু সংস্থা। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা রিপোর্টে এমনই ইঙ্গিত মিলেছে। চলতি ত্রৈমাসিক, অর্থাৎ ২০২৫-২৬ অর্থবর্ষের জুন পর্যন্ত এবং পরবর্তী তিন মাসে বাড়তে পারে চাকরির বাজারের বহর।

বেসরকারি সংস্থায় নিয়োগ সংক্রান্ত একটি আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা সংস্থা সম্প্রতি একটি সমীক্ষা করে। ভারতীয় চাকরির বাজার কোন দিকে যেতে পারে, তার উপরই চালানো হয় সমীক্ষা। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, তুলনামূলক বড় সংস্থাগুলির ৪৭ শতাংশই দাবি করেছে, তারা কর্মী নিয়োগের পথে হাঁটবে। তবে যে সংস্থাগুলি ছোট, ১০ জনের কম কর্মী নিয়ে কাজ করে, তাদের ৩৯ শতাংশের দাবি, তারাও নতুন করে কাজের লোক নেবে। কর্মচারী নিয়োগের সবচেয়ে বেশি প্রবণতা পশ্চিম ভারতে। তারপর রয়েছে পূর্ব ভারত। তবে সমীক্ষা বলছে, কর্মীর জোগানে কোনও সঙ্কট না থাকলেও যে সংস্থা যেমন কর্মী চায়, সেই মতো জোগান পাওয়া সমস্যার, এমন কথাই জানিয়েছে বেশিরভাগ সংস্থা।

কোন কোন ক্ষেত্রে কর্মী নিয়োগ বাড়তে পারে? সমীক্ষাটি জানাচ্ছে, এই বিষয়ে সবচেয়ে এগিয়ে থাকবে পরিষেবা বা সার্ভিস সেক্টর। এক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি ধরে রাখতে পারে এই বিভাগ। এরপর রয়েছে উৎপাদন শিল্প। সেখানে বৃদ্ধির হার দাঁড়াতে পারে ৪০ শতাংশ। ব্যাঙ্ক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিমা ও আবাসন শিল্পে নিয়োগ বাড়তে পারে ৪১ শতাংশ। তবে সমীক্ষায় ঘুরেফিরে এসেছে দক্ষ কর্মী খাওয়ার বিষয়টি। দেখা যাচ্ছে, ৭১ শতাংশ সংস্থা তাদের সংস্থায় কর্মরতদের জন্য হয় কোনও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করেছে, অথবা তারা সেই কাজ করবে বলে চিন্তাভাবনা করছে। সেই ট্রেনিং দেওয়া হবে বা হয়েছে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই। তবে তা কখনও দীর্ঘ সময়ের জন্য নয়। ছ’সপ্তাহ বা তার কম সময় ধরে ওই ট্রেনিং চলতে পারে। কর্মীদের ঠিক কোন পথে ট্রেনিং দিলে তারা আরও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে পারে, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত হীনতায় ভুগছে, এমন সংস্থাও কম নয়, বলছে সমীক্ষা। 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Loading...